কাল থেকে সৌদি আরবে শুরু হচ্ছে রোজা | Saudi Arabia | Roza | Moon of Ramadan | Somoy TV

Author Avatar

SOMOY TV

Joined: Apr 2024
Spread the love

কাল থেকে সৌদি আরবে শুরু হচ্ছে রোজা | Saudi Arabia | Roza | Moon of Ramadan | Somoy TV


#Saudi_Arabia #Moon_of_Ramadan #SomoyTV

কাল থেকে সৌদি আরবে শুরু হচ্ছে রোজা | Saudi Arabia | Roza | Moon of Ramadan | Somoy TV

আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: https://www.somoynews.tv

Fair Use Disclaimer:
=================
This channel…

source

Reviews

0 %

User Score

0 ratings
Rate This

Sharing

Leave your comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

27 Comments

  1. What an backward cult ideology 🤮🤮🤮🤮 of 🧟‍♀️ 🧟‍♂️ 🧟‍♀️ 🧟‍♂️

    Every one with knowledge 🧠 are becoming exmuslims

  2. আল্লাহর হুকুম চাঁদ দেখা গেলেই রোজা রাখতে হবে, ২/৩ঘন্টা ব্যবধানে রোজা ১দিন পিছিয়ে যাবে এই বিধান আল্লাহর আইনে নেই, কেউ প্রমাণ দিতে পারবেন না যে পবিত্র কোরআনে অথবা হাদীস শরীফে এরুপ বিধান আছে, নাই। জানিনা মানুষের এরুপ মন গড়া আইন কত দিন চলবে। আমরা সবাই জানি রোজার দিনে পানাহার করা হরাম অথচ আমাদের দেশে হরাম দিয়ে রোজা আরাম্ভ করিতে হয় আরও জানি ঈদের দিন রোজা রাখা হারাম অথচ আমাদের হারাম দিয়ে রোজা শেষ করিতে হয়। এর দায় ভার ইসলামী চিন্তাবিদদের উপর ন্যাস্ত। সরকারের উপর পড়বে। আল্লাহর হুকুম এক, এক হুকুমে সমস্ত পৃথিবী ধবংস হবে। সৌদি আগে বাংলাদেশ পরে ধবংস হবে না।

  3. চাঁদ দেখে রোজা বা ঈদ করা কি কোন দেশের সীমানার উপর নির্ভরশীল!?

    যদি তাই হয়, তবে প্রশ্ন দাড়ায় এই সকল ধর্মীয় বিধি বিধান কি দেশের সীমানা কিংবা দেশ টু দেশ ডিপেন্ডেড!? আল্লাহর বিধি বিধান পালনের সিস্টেম কি টাইম টু টাইম চেঞ্জেবল!?
    এক্ষেত্রে ২টা ইস্যু সামনে চলে আসে।
    ১.
    ৭১ সালের ২৬শে মার্চের আগে আমরা করাচী লাহোর বা পাঞ্জাবে চাদ দেখে রোজা ও ঈদ করেছি।
    আর ২৬শে মার্চ, '৭১ এর পর তা করছিনা! এটা কেমন!?
    আল্লাহর বিধান কি টাইম টু টাইম, দেশ টু দেশ পরিবর্তন হয়!? হতে পারে!?

    "আল্লাহর বিধানের কোন পরিবর্তন নেই।" ১৭/৭৭।
    "তার (আল্লাহর) কথা পরিবর্তন করার কেউ নাই।" ১৮ঃ২৭; ৬ঃ৩৪, ৬ঃ১১৫।

    ২.
    পুরো রোজার মাসের সেহরী ও ইফতারের সময় ঘড়ির কাটা ধরে মিনিট হিসাব করে রোজা শুরুর ১০/১৫ দিন আগে থেকেই কিভাবে বা কিসের উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করে দেওয়া হচ্ছে!?
    – বিজ্ঞান। টেকনোলজি।

    অথচ, সুরা বাক্বারায় ১৮৭ আয়াতে বলা হচ্ছে, ……. পানাহার কর, যতক্ষণ প্রভাতের শুভ্র রেখা প্রকাশিত না হয়…

    এরকম সুস্পষ্ট নির্দেশ থাকা স্বত্ত্বেও টেকনোলজি ইউজ করা হচ্ছে!
    -ফাইন, নো প্রোব্লেম। সাইন্স বা টেকনোলজি আল্লাহরই দয়ার দান।

    তাহলে, চাঁদ দেখার ক্ষেত্রে কেনো সাইন্স টেকনোলজি ইউজ হচ্ছে না!? যেখানে হ্যালির ধুমকেতু বা উমুক উল্কা পিন্ড বা উমুক তুমুক সূর্য গ্রহণ ৭০ বছর ৩০০ বছর ৩৬০০ বছর পর কবে বিশ্বের কোন বিন্দু থেকে দেখা যাবে সব নিখুঁত বলে দেওয়া হচ্ছে এবং মানা হচ্ছে।

    মাত্র ৩/সাড়ে ৩ ঘন্টা ডিফারেন্সের জন্য আস্ত একটা দিন/তারিখ কিভাবে চেঞ্জ হয়ে যেতে পারে!? যেখানে রোজা, ঈদ, শব এ ক্বদর, শব এ বরাত, শব এ মে'রাজ, আশুরা, ঈদ এ মিলাদুন্নবী, হজ্জ্ব, কুরবানী তারিখ বা দিবসের হিসাবে হয়।

    জুম্মার নামাজ বিশ্বের সব দেশে একই সময়ে আদায় করা বা পড়া হয় না। সম্ভব নয়।
    বাট, সারা বছর জুম্মা কিংবা রোজার মাসের জুম্মা তুল বিদা কিন্তু একই সময়ে একসাথে না হলেও একই দিনে, একই বারে আদায় হচ্ছে, সময়টা ভিন্ন যদিও।
    তাহলে ঈদের নামাজ / ইবাদত / কুরবানী কেনো একদিন পর হবে?

    ১০ই মহররম কেয়ামত হলে কি সৌদির চেয়ে ১দিন পর আমাদের দেশে কেয়ামত হবে!?

    শ্লোগানটা কি এরকম হবে,
    ১ আল্লাহ, ১ রাসূল, ১ কোরআন, ১ বিশ্ব, ১ চাদ, ১ বিধি বিধান, ১ অনুষ্ঠান (ইবাদত), ১ মুসলিম জাতি।

    নাকি এরকম হবে,
    ১ আল্লাহ, ১ রাসূল, ১ কোরআন, ১ বিশ্ব, ১ চাদ, বাট,
    একাধিক বিধি বিধান, একাধিক অনুষ্ঠান (ইবাদত), একাধিক মুসলিম জাতি!

    নামাজ, সেহরী, ইফতার ওয়াক্তিয়া ইস্যু, কোরআন হাদিসের মতে কাঠি দিয়ে ছায়া মেপে মেপে ওয়াক্ত নির্ধারণ কিংবা প্রভাতের সাদা রেখা দেখার ফরমুলার বাইরে এসে ১৫/২০ দিন আগেই Science Apply হচ্ছে, For more accuracy, ফাইন।

    তাহলে যেখানে ১টা আস্ত দিনের বা তারিখের (২৪ ঘন্টা) ইস্যু জড়িত, সেখানে মাত্র ৩ বা সাড়ে ৩ ঘন্টার ব্যবধানের কারণে, ১টা আস্ত দিন (২৪ ঘন্টা) বা তারিখ চেঞ্জ হয়ে যাচ্ছে, (২ দিন বা ৪৮ ঘন্টারও নজীর আছে)!
    এক্ষেত্রে কি Accuracy প্রয়োজন নাই!?

    স্বাভাবিক প্রশ্ন, টাইম নির্ধারণে Science Applicable, আর দিন বা তারিখ নির্ধারণে সাইন্স Obsolete (বাতিল)! হোয়াই!?

    রোজার দিনে খাওয়া হারাম। ঈদের দিনে রোজা হারাম।

    ১ম দিন ভোরে ৩০ রোজার উদ্দেশ্যে সেহরী করে সৌদি থেকে কেউ যদি বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়, তবে সে এখানে নেমে দেখবে সবাই খাওয়া দাওয়া করছে। এখন সে কি করবে? রোজা বহাল রাখবে? নাকি ভেঙে খাওয়াতে শামিল হবে? রোজা বহাল রাখলে তার রোজা হবে ৩১টা!

    একইভাবে ১ দিন পর বাংলাদেশ থেকে রোজা রেখে কেউ সৌদিতে গিয়ে ১মাস অবস্থান করলে তার রোজা হবে ২৯টা! নাকি ৩০ রোজা পূর্ণ করার জন্য সে সেখানে ঈদের দিনেও রোজা রাখবে? এটা কি সম্ভব? বা বাস্তব সম্মত? বা ধর্ম সম্মত?

    এ কেমন ইজমা কিয়াস!? প্রতি পদে পদে কেওয়াস!

    বিঃ দ্রঃ এটা শুধুমাত্র একটা উন্মুক্ত আলোচনা। এ বিষয়ে রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত এবং অবশ্য পালনীয়।
    _____ ×_____

  4. আলহামদুলিল্লাহ.! 🥰 আল্লাহ আপনি আমাদের সবাইকে ৩০ টি রোজা থাকার তৌফিক দান করুন.! আমিন 🥰